১০:১৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৪

নারায়ণগঞ্জে কিশোর সজিব হত্যা মামলায় ২ জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড

নারায়ণগঞ্জের বন্দরে কিশোর সজিব ওরফে শরীফ (১৫) হত্যা মামলার রায়ে ২ জনকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড প্রদান করেছেন আদালত।

রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) বিকেলে নারায়ণগঞ্জর অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ উম্মে সরাবন তহুরা এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় উভয় আসামি পলাতক ছিল।

রায়ে দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন- নগরের তল্লা খানপুর এলাকার খোকন মিয়ার ছেলে রনি এবং বন্দরের সোনাকান্দা পানির ট্যাঙ্কি আজিজুল ইসলামের ছেলে মামুন। রায়ে উভয় আসামিকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ১ বছর বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়।

নারায়ণগঞ্জ কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক আবদুর রশিদ রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ২০০৫ সালে ১ মার্চ সন্ধ্যার পর বন্দরের সোনাকান্দা পানির ট্যাংকি এলাকার বাসা থেকে বন্ধুদের সঙ্গে বাইরে যায় সজিব ওরফে শরীফ। কিন্তু রাতে বাসায় ফিরে না আসায় তার বাবা মোঃ শহীদুল্লাহ তার খোঁজ করেও পাননি।

পরদিন পুলিশ বন্দরের মাহমুদপুর এলাকার বাংলা সিমেন্ট কারখানার পরিত্যক্ত পুকুর থেকে সজিবের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাপাতাল মর্গে পাঠায়। খবর পেয়ে শহীদুল্লাহ ও তার পরিবারেরর সদস্যরা হাসপাতাল মর্গে সজিবের লাশ সনাক্ত করেন।

এ ঘটনায় নিহতের বাবা শহীদুল্লা ৪ জনকে আসামি করে বন্দর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট জাসমিন আহমেদ বলেন, হত্যাকান্ডের ১৯ বছর পর এই মামলার রায় ঘোষিত হলো।

জনপ্রিয়

না.গঞ্জে মহাসপ্তমীতে মন্ডপে মন্ডপে ভক্তদের পুষ্পাঞ্জলি

নারায়ণগঞ্জে কিশোর সজিব হত্যা মামলায় ২ জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড

প্রকাশিত : ০১:৩৩:৪২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪

নারায়ণগঞ্জের বন্দরে কিশোর সজিব ওরফে শরীফ (১৫) হত্যা মামলার রায়ে ২ জনকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড প্রদান করেছেন আদালত।

রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) বিকেলে নারায়ণগঞ্জর অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ উম্মে সরাবন তহুরা এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় উভয় আসামি পলাতক ছিল।

রায়ে দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন- নগরের তল্লা খানপুর এলাকার খোকন মিয়ার ছেলে রনি এবং বন্দরের সোনাকান্দা পানির ট্যাঙ্কি আজিজুল ইসলামের ছেলে মামুন। রায়ে উভয় আসামিকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ১ বছর বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়।

নারায়ণগঞ্জ কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক আবদুর রশিদ রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ২০০৫ সালে ১ মার্চ সন্ধ্যার পর বন্দরের সোনাকান্দা পানির ট্যাংকি এলাকার বাসা থেকে বন্ধুদের সঙ্গে বাইরে যায় সজিব ওরফে শরীফ। কিন্তু রাতে বাসায় ফিরে না আসায় তার বাবা মোঃ শহীদুল্লাহ তার খোঁজ করেও পাননি।

পরদিন পুলিশ বন্দরের মাহমুদপুর এলাকার বাংলা সিমেন্ট কারখানার পরিত্যক্ত পুকুর থেকে সজিবের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাপাতাল মর্গে পাঠায়। খবর পেয়ে শহীদুল্লাহ ও তার পরিবারেরর সদস্যরা হাসপাতাল মর্গে সজিবের লাশ সনাক্ত করেন।

এ ঘটনায় নিহতের বাবা শহীদুল্লা ৪ জনকে আসামি করে বন্দর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট জাসমিন আহমেদ বলেন, হত্যাকান্ডের ১৯ বছর পর এই মামলার রায় ঘোষিত হলো।