১২:৩১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

বন্দরে ভোট কেন্দ্রে নির্বাচনী সরঞ্জাম পাঠানো শুরু

রাত পোহালেই অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বন্দর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। ইতিমধ্যে নির্বাচন উপলক্ষ্যে ভোট কেন্দ্রে নির্বাচনী সরঞ্জাম পাঠানো শুরু হয়েছে।

মঙ্গলবার (৭ মে) বেলা ১২ টায় সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে কেন্দ্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রিসাইডিং অফিসার ও আইন শৃঙ্খলা সদস্যদের হাতে নির্বাচনী সরঞ্জাম তুলে দেয়া হয়।

এরপরই উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নের ৫৪ টি ভোট কেন্দ্রে নির্বাচনী সরঞ্জাম নিয়ে যান পুলিশ ও আনসারসহ দায়িত্বপ্রাপ্তরা। এছাড়া নির্বাচনের দিন সকালে কেন্দ্রে পাঠানো হবে ব্যালট পেপার বলে জানান জানান রিটার্নিং কর্মকর্তা।

এ উপজেলায় ৩৫৭ ভোট কক্ষে ১ লাখ ১৫ হাজার ৫৬৪ জন ভোটার তাদের ভোটদান করবেন। নির্বাচনের পরিবেশ সুষ্ঠ ও সুন্দর করতে প্রস্তত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

এ বিষেয়ে জেলা পুলিশ সুপার গোলাম মোস্তফা রাসেল বলেন, নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সব রকম ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। ৫৪ টি ভোট কেন্দ্র পাঁচশতাধিক পুলিশ সদস্যের পাশাপাশি সাতশো আনসার সদস্য নির্বাচনী দায়িত্বে থাকবে।

এছাড়া পুলিশের ৮ টি টহলদলসহ বিজিবি ও র্যাব সদস্য স্ট্রাইককিং ফোর্সসহ ১০ জন ম্যাজিট্রেট দায়িত্ব পালন করবেন। সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত করতে কোন প্রার্থী বা তার লোকজন বাধা সৃষ্টি করতে চাইলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন করবে।

বন্দরে ভোট কেন্দ্রে নির্বাচনী সরঞ্জাম পাঠানো শুরু

প্রকাশিত : ১০:৩৮:০০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ মে ২০২৪

রাত পোহালেই অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বন্দর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। ইতিমধ্যে নির্বাচন উপলক্ষ্যে ভোট কেন্দ্রে নির্বাচনী সরঞ্জাম পাঠানো শুরু হয়েছে।

মঙ্গলবার (৭ মে) বেলা ১২ টায় সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে কেন্দ্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রিসাইডিং অফিসার ও আইন শৃঙ্খলা সদস্যদের হাতে নির্বাচনী সরঞ্জাম তুলে দেয়া হয়।

এরপরই উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নের ৫৪ টি ভোট কেন্দ্রে নির্বাচনী সরঞ্জাম নিয়ে যান পুলিশ ও আনসারসহ দায়িত্বপ্রাপ্তরা। এছাড়া নির্বাচনের দিন সকালে কেন্দ্রে পাঠানো হবে ব্যালট পেপার বলে জানান জানান রিটার্নিং কর্মকর্তা।

এ উপজেলায় ৩৫৭ ভোট কক্ষে ১ লাখ ১৫ হাজার ৫৬৪ জন ভোটার তাদের ভোটদান করবেন। নির্বাচনের পরিবেশ সুষ্ঠ ও সুন্দর করতে প্রস্তত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

এ বিষেয়ে জেলা পুলিশ সুপার গোলাম মোস্তফা রাসেল বলেন, নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সব রকম ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। ৫৪ টি ভোট কেন্দ্র পাঁচশতাধিক পুলিশ সদস্যের পাশাপাশি সাতশো আনসার সদস্য নির্বাচনী দায়িত্বে থাকবে।

এছাড়া পুলিশের ৮ টি টহলদলসহ বিজিবি ও র্যাব সদস্য স্ট্রাইককিং ফোর্সসহ ১০ জন ম্যাজিট্রেট দায়িত্ব পালন করবেন। সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত করতে কোন প্রার্থী বা তার লোকজন বাধা সৃষ্টি করতে চাইলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন করবে।